শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৬:১০ অপরাহ্ন
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৬:১০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে মাছের পোনা অবমুক্ত করলেন কর্নেল তানভীর হোসেন তাঁতিদল নেতা শাকিলের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা রাজশাহী মহানগরীর ৩নং ওয়ার্ড যুবনেতা শ্রাবণের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা যুবদল নেতা মুঞ্জুর আলম রেন্টুর ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুবদল নেতা মাহফুজুর রহমান রিটন ছাত্রদল নেতা আবুল কালাম আজাদ তপনের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা। রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ আসাদুজ্জামান জনির ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা যুবদল নেতা আব্দুল কাদের উৎসবের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সৈকত পারভেজ ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইঞ্জিঃ আরিফুজ্জামান সোহেল

আবরার হত্যা: ২০ জনের ফাঁসি, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

অনলাইন ডেস্ক / ১১৯ দেখেছেন
আপডেট সময় : রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

বহুল আলোচিত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় বিচারিক আদলতের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। ফলে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশই থাকছে।

রোববার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
বুয়েটের শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আবরার ফাহাদ। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ওইদিন দিবাগত রাত ৩টার দিকে হলের সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। আর অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

পরে ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার বিচারিক আদালত। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের (ডেথ রেফারেন্স) জন্য বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এসে পৌঁছায়, যেটি ডেথ রেফারেন্স হিসেবে নথিভুক্ত হয়।

ওই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের পর কারাগারে থাকা দণ্ডিত ব্যক্তিরা কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জেল আপিল ও আপিল করেন। পৃথক জেল আপিল গ্রহণযোগ্যতার ওপর শুনানির জন্য ২০২২ সালের ২৬ জানুয়ারি হাইকোর্টে ওঠে। সেদিন আদালত তা শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি নিয়মিত আপিল করেন কারাগারে থাকা দণ্ডিত আসামিরা। আসামিদের এই ডেথ রেফারেন্স, জেল আপিল ও আপিলের ওপর হাইকোর্টে একসঙ্গে শুনানি হয়।

গত বছরের ২৮ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ পেপারবুক (মামলার বৃত্তান্ত) উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে শুনানি শুরু করে। এরপর পেপারবুক থেকে উপস্থাপনের মাধ্যমে গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে পুনরায় শুনানি হয়। সেদিন থেকে মধ্যে এক দিন ছাড়া প্রতি কার্যদিবসে শুনানি হয়। সর্বশেষ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুনানি নিয়ে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

এদিকে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত ৬ আগস্ট গাজীপুরের হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল ভেঙে পালিয়ে গেছে বলে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় কারা কর্তৃপক্ষ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও দেখুন