শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৭:৪৫ অপরাহ্ন
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৭:৪৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে মাছের পোনা অবমুক্ত করলেন কর্নেল তানভীর হোসেন তাঁতিদল নেতা শাকিলের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা রাজশাহী মহানগরীর ৩নং ওয়ার্ড যুবনেতা শ্রাবণের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা যুবদল নেতা মুঞ্জুর আলম রেন্টুর ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুবদল নেতা মাহফুজুর রহমান রিটন ছাত্রদল নেতা আবুল কালাম আজাদ তপনের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা। রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ আসাদুজ্জামান জনির ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা যুবদল নেতা আব্দুল কাদের উৎসবের ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সৈকত পারভেজ ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইঞ্জিঃ আরিফুজ্জামান সোহেল

গাড়িবহরের টাকার উৎস জানালেন সারজিস আলম

অনলাইন ডেস্ক / ১০৬ দেখেছেন
আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে পঞ্চগড়ে নিজ এলাকায় যাওয়ার বিষয়ে এবার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। তিনি বলেন, অর্ধেকের বেশি গাড়ি তার আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা নিয়েছিলেন। বাকি অর্ধশত গাড়ির খরচ তার পরিবার বহন করেছে।

আজ মঙ্গলবার এক ফেসবুক পোস্টে এসব কথা জানান তিনি।

এর আগে গতকাল সোমবার ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে সৈয়দপুর যান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। সৈয়দপুর থেকে তিনি সড়কপথে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ যান। দেবীগঞ্জ থেকে শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে তিনি জেলার বোদা, পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী উপজেলা সফর করেন। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব পাওয়ার পর বাড়ি ফেরার পথে সারজিস আলমের এই ‘শোডাউন’ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
মঙ্গলবার এই শোডউন নিয়ে প্রশ্ন তোলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা। তার সেই পোস্টের একটি দীর্ঘ জবাব দিয়েছেন সারজিস আলম। সেখানে গাড়িবহরের অর্থের উৎস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেন তিনি। 

সারজিস আলম বলেন, আমার এলাকায় ফেরার সময় এত গাড়ি, এত মানুষ; তাদের আকাঙ্ক্ষা এবং ভালোবাসা নিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করবে এবং আমাকে সঙ্গ দিবে এটা আমিও কল্পনা করিনি।

তিনি বলেন, আমার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং জেলার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী তাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে অর্ধেকের বেশি গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলেন। যেগুলোর ব্যয় আমাদের বহন করতে হয়নি। বাকি প্রায় ৫০টার মতো গাড়ির ৬০০০ করে যে তিন লাখ টাকা ভাড়া দিতে হয়েছে সেই টাকা দেওয়ার সামর্থ্য আমার পরিবারের আরো ৫০ বছর আগেও ছিল। এবং আমি বিশ্বাস করি অন্য কেউ না; শুধু আমার দাদা আমার জন্য যতটুকু রেখে গিয়েছেন, সেটা দিয়ে আমি আমার ইলেকশনও করে ফেলতে পারব ইনশাআল্লাহ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও দেখুন