পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ভুক্তভোগী তার মায়ের সাথে উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের একটি বাড়িতে ভাড়া থাকে। অভিযুক্ত ইমাম হোসেন ফেনী জেলার হাজারী রোডে একটি বাসায় থেকে গ্রামগঞ্জে পায়ে হেঁটে শিলপাটা খুঁটানোর কাজ করে।
এদিন দুপুর সোয়া ১টার দিকে ইমাম ঘটনাস্থলে গেলে ভুক্তভোগীর মা তাকে একটি পাটা খুঁটানোর জন্য ডাকে। পাটা খুঁটানো শেষ হলে শিশুটির মা তাকে রেখে বাসা থেকে টাকা আনতে যায়। ওই সুযোগে ইমাম হোসেন ভুক্তভোগীকে যৌন নিপীড়ন করে বলে অভিযোগ। পরে ভুক্তভোগীর মা শিশুর চিৎকারে শুনে এসে ঘটনাটি দেখতে পায়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন মিয়া বলেন, এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতনের ১০ ধারায় মামলা নেওয়া হয়েছে। ওই মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।